Saturday, December 29, 2018

Osteomalacia বা অষ্টিওম্যালয়েসিয়া

Osteomalacia বা অষ্টিওম্যালয়েসিয়া
Osteomalacia বা অষ্টিওম্যালয়েসিয়া হলে হাড় ক্রমাগত নরম হয়ে যায় । নরম হয়ে বেঁকে যায় আবার ভেঙ্গেও যায় । হাড়ের স্বাভাবিক আকৃতি ও দৃঢ়তার অভাব হলে শিশুদের ক্ষেত্রে হয় Ricket আর বড়দের ক্ষেত্রে বা বয়স্কদের ক্ষেত্রে হয় Osteomalacia বা অষ্টিওম্যালয়েসিয়া ।


Osteomalacia বা অষ্টিওম্যালয়েসিয়া রোগের কারণসমূহ –
Vitamin D এর অভাব এই রোগের সাধারণ ও মূল কারণ । Vitamin D একটি গুরুত্বপূর্ণ nutrient বা পুষ্টি যা Stomach এ Calcium absorb বা শোষণ করতে সহায়তা করে । Vitamin D এছাড়াও রক্তে Calcium ও Phosphate এর মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে । সূর্যালোকের Ultraviolet বা অতিবেগুনী রশ্মির উপস্তিতিতে ত্বকের মাধ্যমে Liver ও Kidney ভালো থাকা সাপেক্ষে Vitamin D তৈরি হয় ।


• খাদ্যে Vitamin D এর অভাব ।
• Parathyroid gland এর ক্রিয়ার গোলমাল ।
• খাদ্যে Calcium এর অভাব ।
• নারীদের বার বার গর্ভধারণ ।
• জন্মগত বিকলাঙ্গ হাড় ।
• গৃহবন্দী ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করা ।
• Liver ও Kidney জনিত রোগী ।
Osteomalacia বা অষ্টিওম্যালয়েসিয়া রোগের লক্ষণসমূহ –
• হাড়ে ফাটল বা Fracture ও মাংসপেশির দুর্বলতা ।
• হাড়ে ব্যথা বিশেষত নিতম্বে । হাড়ে চাপ দিলে ব্যথা অনুভূত হয় ।
• Lower back Pain
• Pelvic Pain
• Leg Pain
• Ribs Pain
এছাড়া যদি রক্তে Calcium এর মাত্রা কম থাকে তবে-
• অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
• মুখের চারপাশে অসাড়তা
• হাত ও পায়ে অসাড়তা
• হাত ও পা কাঁপা বা Spasm
চিকিৎসা করালে সুস্থ থাকা যায় ।

Dr. Faridul Islam Shohag 
D.H.M.S (BHB-Dhaka)
P.D.T (Homeopathic Medicine)
M.P.H (Nutrition). 
Consultant, Homeopathic Medicine & Nutrition.

অস্টিওপোরোসিস (Osteoporosis) বা হাড় ক্ষয় (ফাঁপা হাড়)

অস্টিওপোরোসিস (Osteoporosis) বা হাড় ক্ষয় (ফাঁপা হাড়)
অস্টিওপোরোসিস এক ধরনের হাড়ের রোগ যা হাড় ক্ষয় হয়ে দুর্বল হয় এবং ভেঙ্গে যায় । দুই - একটি হাড় ক্ষয় হয়ে দুর্বল হয় । কখনও কখনও সারা দেহের হাড় ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে এটাকে Generalised Osteoporosis বলে । বিশ্বে প্রথম কয়েকটি মারাক্তক রোগের ভেতর অস্টিওপোরোসিসের অবস্থান তৃতীয় ।
Local অস্টিওপোরোসিস নানা কারণে হতে পারে –
• Inflammation বা Tumour এর কারণে এটি হতে পারে ।
• জন্মগত (Congenital) ভাবে দেহে ক্যালসিয়ামের অভাব ।
• নানা রোগের কারণে কোন নির্দিষ্ট অস্থির দুর্বলতা ।
• দীর্ঘদিন কোন রোগে শয্যাশায়ী থাকা ও তার জন্য নির্দিষ্ট হাড়ের দুর্বলতা ।
• সুষম খাদ্য অর্থাৎ ভিটামিন D এবং ক্যালসিয়ামের অভাব ।




সারা দেহে অস্টিওপোরোসিস হলে সারা দেহের হাড় ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে এবং ভঙ্গুর হয়ে যায় । নানা কারণে এটি হতে পারে -
• অন্তঃস্রাবী গ্রন্থি নিঃসৃত হরমোনের সল্পতা ।
• জননতন্ত্রের ক্ষমতার স্বল্পতার জন্য জন্মগত কারন বা Hypogonadism
• Adrenal gland এর রস নিঃসরণ বেশি হলে ।
• Cushing syndrome
• Corticosteroids side effects
• Pituitary acromegaly Disease
• Thyroid Hormone নিঃসরণ বেশি হলে ।
• Hyperparathyroidism ( Parathyroid Gland এর অতিক্রিয়া )
• Sex Hormones ( Oestrogen & Testosterone) এর সল্পতা
• খাদ্যে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিনের অভাব ।
• Pregnancy & Menopause এর সময় ।
• বার্ধক্য জনিত কারনে - Bone marrow শুকিয়ে যায় ও রক্তসঞ্চালনে বাধা হয় ।
• দীর্ঘদিন কোন রোগের কারণে অনড় হয়ে পড়ে থাকলে ।
• বংশগত ইতিহাস ।
• Hip Fracture এর ইতিহাস ।
• Body mass index (BMI) ১৯ এর কম হলে ।
• Rheumatoid arthritis
• অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান ।
রোগের কারণ অনুযায়ী চিকিৎসা করলে সুফল হয় ।

Dr. Faridul Islam Shohag 
D.H.M.S (BHB-Dhaka)
P.D.T (Homeopathic Medicine)
M.P.H (Nutrition). 
Consultant, Homeopathic Medicine & Nutrition.

মেয়েদের মুখে বা শরীরে ছেলেদের মত লোম হারসুটিজম (Hirsutism) !!




মেয়েদের মুখে বা শরীরে ছেলেদের মত লোম হারসুটিজম (Hirsutism)
মেয়েদের মুখে যদি ছেলেদের মত লোম গজাতে শুরু করে, তবে তা খুব বিব্রতকর ই বটে। শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্যই নয়, শরীরের অনেক রোগের কারণেও এমন অবস্থা হতে পারে।মেয়েদের ঠোঁটের ওপর, চিবুক, বুক, পেট বা পিঠে যদি তুলনামূলক মোটা, কালো কখনো বা একটু ঘন লোম দেখা দেয়, তাতে যেকোনো মেয়েই বিব্রত এবং দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। নারীদের অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধিকে হারসুটিজম (Hirsutism) বলা হয়।
এ সমস্যা খুব বিরল কিছু নয়। বয়ঃসন্ধিকালে (Puberty) মেয়েরা এই অবাঞ্ছিত লোম সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারেন। তবে Heredity বা বংশগত (পারিবারিক ইতিহাস), গোত্র বা জাতিভেদে এর তারতম্য দেখা যায়। স্থূল বা Over weight মেয়েদের এ সমস্যা বেশি হয়।
কীভাবে অবাঞ্ছিত লোম তৈরি হয়?
মেয়েদের শরীরে স্বাভাবিকভাবে Endogen (এন্ড্রোজেন) বা পুরুষালি হরমোনের পরিমাণ খুব অল্প। কিন্তু কখনো Ovary (ডিম্বাশয়) বা Adrenal gland (এডরেনাল গ্রন্থি) থেকে এই Endogen (এন্ড্রোজেন) অধিক পরিমাণে তৈরি হলে বা Endogen (এন্ড্রোজেন) অধিক কার্যকারিতার কারণে এই Hirsutism (হারসুটিজম) দেখা দিতে পারে।
বিভিন্ন কারণে পুরুষ হরমোন Endogen (এন্ড্রোজেন)এর আধিক্য হয় মেয়েদের রক্তে।
– সাধারণত Menopause (মেনোপজ) হয়ে গিয়েছে বা হচ্ছে এই সময়টা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। Menopause (মেনোপজ) হল যখন মাসিক একেবারে বন্ধ হয়ে যায়। এই সময়ে হরমোন পরিবর্তন হয়ে যায়, তাই ঝুঁকি বেশি। তবে যে কোন বয়সেই এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
– অবিবাহিত মহিলাদের মাসিকের অনিয়মিত অবস্থাও এর সাথে বিদ্যমান থাকতে দেখতে হবে।
– বিবাহিত হলে অনিয়মিত মাসিকের সাথে সন্তান হওয়া বা না হওয়ার সম্পর্ক জড়িত থাকে। সেক্ষেত্রে ও রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা নিতে হবে।
কারণগুলো হলো:
• Pelvic Inflammatory Disease (P.I.D) পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রম- ৭০ শতাংশ ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত লোমের কারণ এটি। অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধির পাশাপাশি মুখে ব্রন, মাথার চুল পরা, ঘাড়ে কালো দাগ, ওজন বৃদ্ধি, অনিয়মিত মাসিক, গর্ভধারণে সমস্যা, উচ্চ রক্তশর্করা-কোলেস্টরল, উচ্চ রক্তচাপ, Ovarian Cyst (ডিম্বাশয়ে সিস্ট) ইত্যাদি থাকতে পারে।
• অনেক সময় সুনির্দিষ্ট কারণ অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরও পাওয়া যায় না। পারিবারিক ইতিহাস থাকে বা Over weight (স্থূল) মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখা দেয়।
• Ovary (ডিম্বাশয়) এবং Adrenal gland (এডরেনাল গ্রন্থি) টিউমার বা Hyperplassia (হাইপারপ্লাসিয়া)- এ রকম টিউমার থেকে অত্যধিক পরিমাণ Endogen (এন্ড্রোজেন) হরমোন নিঃসরণের জন্য গলার স্বর পরিবর্তিত হতে পারে, শরীরের গঠন বা মাংসপেশির পুরুষালি পরিবর্তন ঘটে, এমনকি জননেন্দ্রিয়েরও পরিবর্তন দেখা যেতে পারে।
• অন্যান্য হরমোনজনিত রোগ- Thyroid gland (থাইরয়েড)এর সমস্যা,
Cushing's syndrome (কুসিংস সিনড্রম), Ecromegaly (এক্রোমেগালি),Prolactinoma (প্রোলেকটিনোমা),Insulin resistance syndrome (ইনসুলিন রেজিসটেন্স সিনড্রম) ইত্যাদি কারণে এই অবাঞ্ছিত লোম বৃদ্ধি জনিত সমস্যা হতে পারে। তবে এগুলো বিরল সমস্যা।
• ওষুধ- ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায়ও এ সমস্যা হতে পারে। যেমন Steroids drugs (স্টেরয়েড), Danazol (ডেনাজল), Minoxidil (মিনোক্সিডিল), Metoclopramide (মেটোক্লোপ্রামাইড), Methyldopa (মিথাইলডোপা), Phenothiazines (ফেনোথায়াজিন), Progesterone (প্রজেস্টেরন) ইত্যাদি।
চিকিৎসকের পরামর্শ –
১) লোম খুব দ্রুত হারে বাড়তে থাকলে।
২) আরও কিছু পুরুষদের লক্ষণ বিদ্যমান থাকলে, যেমন - কণ্ঠস্বর পরিবর্তন, ব্রণ হওয়া, পেশি বেড়ে যাওয়া, Breast (স্তন) ছোট হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
৩) সাথে যদি পিরিয়ডের সমস্যা থাকে।
রোগ নির্ণয়-
ব্লাড টেস্ট করে রোগ নির্ণয় করা সম্ভব। কিছু হরমোন লেভেল দেখতে হয়।
যেমন –
– Testosterone
– Dehydroepiandrosterone sulfate (dhea-s)
– Luteinizing hormone (LH)
– Follicle stimulating hormone (FSH)
– Prolactin
– 17-hydroxyprogesterone

চিকিৎসাঃ -
হোমিওপ্যাথিতে হারসুটিজম (Hirsutism) এর ভাল চিকিৎসা আছে ।
কারণ নির্ধারণ এবং সে অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হয় ।
ওজন কমানো অত্যন্ত জরুরি।
High blood sugar (উচ্চ রক্তশর্করা), Cholesterol (কোলেস্টরল) বা High blood pressure (উচ্চরক্তচাপ) হলে চিকিৎসা নিন ও ডায়েট মেনে চলুন।

Dr. Faridul Islam Shohag 
D.H.M.S (BHB-Dhaka)
P.D.T (Homeopathic Medicine)
M.P.H (Nutrition). 
Consultant, Homeopathic Medicine & Nutrition.

পলিসিস্টিক ওভারী সিন্ড্রোম Polycystic Ovary Syndrome (PCOS) বা Stein Leventhal Syndrome

পলিসিস্টিক ওভারী সিন্ড্রোম Polycystic Ovary Syndrome (PCOS)
বা Stein Leventhal Syndrome
রোগটি মহিলাদের Hormonal Imbalance এর জন্যই দেখা দেয়। একে Polycystic Ovary Syndrome ছাড়াও Stein Leventhal Syndrome নামেও ডাকা হয়। Hormonal Endocrine Disorder এর কারণে এই রোগটি হয়ে থাকে।
এই রোগটি হলে মহিলাদের ঋতুস্রাবের গোলযোগ এবং বাচ্চা না হওয়া বা Sterility দেখা যায়। PCOS হলে চেহারার পরিবর্তন ও হতে পারে। যদি এই সমস্যার সমাধান না করা যায় তাহলে স্বাস্থ্যের বড় সমস্যা দেখা যায়।

যেমন ---
Type 2 ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ, উচ্চ Cholesterol, উচ্চ রক্তচাপ সহ বিভিন্ন ঝুঁকিতে পরতে পারে।
অনেক নারী ওজন বৃদ্ধি বা স্থুলতায় ভুগতে পারে আবার অনেকে খুব রোগা হয়ে যেতে পারে।
বেশীর ভাগ নারীদের ওভারীতে একাধিক সিষ্ট হয়। এই সিষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ নয়, কিন্তু Hormonal Imbalance টাই সমস্যা – এটা PCOS এর একটি নির্দেশক লক্ষণ।
দ্রুত রোগনির্ণয় এবং চিকিৎসা করে বিভিন্ন লক্ষণ ও উপসর্গ দূর করতে পারে।
হরমোন রাসায়নিক বার্তা পাঠায় - বৃদ্ধি ও শক্তি উৎপাদনের জন্য, এছাড়াও এক হরমোন অন্য হরমোন Secretion করার জন্য সংকেত পাঠায়।
এ সকল কারণে, PCOS হলে হরমোনের ভারসাম্য ঠিক থাকে না, এক হরমোন চেঞ্জ হলে অন্য হরমোন চেঞ্জ হয়ে যায়।

যেমন –
• সাধারণত ওভারীদ্বয় কিছু মাত্রায় Androgens উৎপন্ন করে, সেক্স হরমোনের ভারসাম্য যদি না ঠিক থেকে Androgens উৎপাদন বৃদ্ধি হয় তবে ওভারীতে ডিম্ব উৎপাদন বন্ধ হতে পারে, অতিরিক্ত ব্রন হতে পারে, উচ্চ Testosterone এর ফলে শরীর বা মুখে পুরুষের মত মোটা কাল কাল লোম দেখা দিতে পারে (Hirsutism)।
• শরীরে Insulin এর সমস্যা হয়ে Insulin Resistance হতে পারে। যখন শরীর Insulin ঠিকমত ব্যবহার করতে না পারে তখন Blood Sugar বেড়ে যায়। এভাবেই ডায়াবেটিস দেখা দিতে পারে।
PCOS এর কারণ সম্পূর্ণরূপে বোঝা যায় না, কিন্তু জেনেটিক্স একটা কারণ হতে পারে। আর একারণে তা ফ্যামিলিতে অন্য কারও দেখা যেতে পারে। তাই পরিবার বা বংশের কারও থাকলে অন্যজনের দেখা যায়। যেমন - Irregular Periods/Menstrual Problem বা ডায়াবেটিস।



বাবা বা মায়ের Family থেকে হতে পারে।
কিছু লক্ষণ প্রথমত দেখা দিতে পারে, ধীরে ধীরে আরও কিছু বা প্রচুর লক্ষণ দেখা দিতে পারে। যেমন—
• Acne বা ব্রণ।
• পর্যাপ্ত পরিমাণে ওজন বৃদ্ধি বা ওজন অত্যাধিক কমে যাওয়া।
• মুখে, শরীরে বাড়তি লোম দেখা যাওয়া। কিছু কিছু সময় মহিলাদের মুখে ও শরীরে মোটা এবং কালো কালো লোম দেখা যায়। তাছাড়াও বুক, পেট, পিঠে এবং হাত-পায়ে প্রচুর পরিমাণে মোটা এবং কালো কালো লোম দেখা যায়।
• মাথার চুল পাতলা হয়ে যায় বা টাক দেখা যায়।
• Irregular Periods – কিছু সময় PCOS এ ভোগা নারীদের বৎসরে ৯ বার বা তারও কম মাসিক হতে দেখা যায়। আবার কিছু মহিলাদের ঋতুস্রাব একেবারেই দেখা যায় না। অন্যদিকে অনেকের অতিরিক্ত পরিমাণে রক্তস্রাব হয়।
• Fertility Problems or Infertility – অনেক মহিলারা PCOS এর কারণে গর্ভধারণ করতে পারেনা বা বন্ধ্যা হয়ে পরে।
• Depression বা বিষাদগ্রস্থতায় ভোগে।
আমাদের হোমিওপ্যাথিতে পলিসিস্টিক ওভারী সিন্ড্রোম (PCOS) এর সুচিকিৎসা আছে।

Dr. Faridul Islam Shohag 
D.H.M.S (BHB-Dhaka)
P.D.T (Homeopathic Medicine)
M.P.H (Nutrition). 
Consultant, Homeopathic Medicine & Nutrition.

ক্যালসিয়াম (Calcium) সমাচার!!

ক্যালসিয়াম সমাচার!! অনেক মানুষ মুড়ির মত যে ওষুধগুলো খায়, তার মধ্যে ক্যালসিয়াম (Calcium) ট্যাবলেট একটি। শরীরে ক্যালসিয়ামের ভূমিকা সুবিস্তৃত। ...